Thursday, September 27, 2012

Genesis 15

অধ্যায়          ১০ ১১ ১২ ১৩ ১৪ ১৫ ১৬ ১৭ ১৮ ১৯ ২০ ২১ ২২ ২৩ ২৪ ২৫ ২৬ ২৭ ২৮ ২৯ ৩০ ৩১ ৩২ ৩৩ ৩৪ ৩৫ ৩৬ ৩৭ ৩৮ ৩৮ ৪০ ৪১ ৪২ ৪৩ ৪৪ ৪৫ ৪৬ ৪৭ ৪৮ ৪৯ ৫০

আদিপুস্তক ১৫
এইসব ঘটনাবলির পরে অব্রাম দর্শনের মধ্যে প্রভুর কথা শুনতে পেলেন। ঈশ্বর বললেন, অব্রাম চিন্তা কোরো না। আমি তোমায় রক্ষা করব। আমি তোমায় এক মহাপুরস্কার দেব।
কিন্তু অব্রাম বললেন, প্রভু ঈশ্বর, আমায় খুশী করার মত আপনি কিছুই দিতে পারবেন না। কেন? কারণ আমার কোনও পুত্র নেই। তাই আমার মৃত্যুর পরে আমার দম্মেশকীয দাস ইলীযেষর আমার সমস্ত সম্পত্তির উত্তরাধিকারী হবে।
অব্রাম বললেন, আপনি আমায় পুত্র দেননি। তাই য়ে দাস আমার ঘরে জন্ম লাভ করেছে সে-ই পাবে আমার সমস্ত ধনসম্পত্তি।
তখন প্রভু অব্রামের সঙ্গে কথা বললেন। ঈশ্বর বললেন, ঐ দাস তোমার নিজের পুত্র হবে. এবং তোমার ঔরসজাত পুত্রই তোমার সমস্ত কিছুর উত্তরাধিকার পাবে।
তখন ঈশ্বর অব্রামকে বাইরে ডেকে নিয়ে গেলেন। ঈশ্বর বললেন, আকাশের দিকে তাকাও। দেখ, সেখানে কত তারা। এত তারা য়ে তুমি গুণতেই পারবে না। ভবিষ্যতে তোমার বংশধরেরাও ঐরকম অগুনতি হবে।
অব্রাম ঈশ্বরকে বিশ্বাস করলেন এবং ঈশ্বর অব্রামের বিশ্বাসকে তার ধার্মিকতা হিসেবে বিবেচনা করলেন।
এবং ঈশ্বর অব্রামকে বললেন, আমিই সেই প্রভু, যিনি তোমায় বাবিলের উর থেকে নিয়ে এসেছিলেন, যাতে এই দেশটা আমি তোমায় দিতে পারি। এই দেশ তুমি পাবে।
কিন্তু অব্রাম বললেন, প্রভু আমার গুরু, এই দেশ য়ে আমি পাব তার নিশ্চয়তা কি?
ঈশ্বর অব্রামকে বললেন, আমরা একটা চুক্তি করব। আমায় একটা তিন বছরের বাছুর, তিন বছরের ছাগল আর তিন বছরের মেষ এনে দাও। একটা বাচ্চা পায়রা আর একটা ঘুঘুপাখীও এনে দাও।
১০ অব্রাম এই সমস্ত ঈশ্বরের কাছে এনে দিলেন। অব্রাম প্রাণীগুলি হত্যা করে এবং প্রতিটির দুটি করে খণ্ড করে ঐ খণ্ডগুলি থাক-থাক করে সাজিযে রাখলেন। কিন্তু পাখীগুলিকে অব্রাম দুখণ্ড করেন নি।
১১ পরে ঐসব প্রাণীর মাংসখণ্ডের জন্যে বড় বড় পাখী ছোঁ মেরে এলো। কিন্তু অব্রাম সেগুলি তাড়িয়ে দিলেন।
১২ বেলা বাড়তে থাকল, ঢলে পড়তে লাগল সূর্য়। অব্রামের ভীষণ ঘুম পেল এবং শেষ পর্য্ন্ত তিনি ঘুমিযে পড়লেন। তখন নেমে এল এক ভীষণ অন্ধকার।
১৩ তখন প্রভু অব্রামকে বললেন, তোমার কযেকটা কথা জেনে রাখা উচিত্‌। তোমার উত্তরপুরুষরা য়ে দেশে বাস করবে সেই দেশ তাদের নয়, সেখানে তারা বিদেশী বলে গণ্য হবে। এবং সেই দেশের অধিবাসীরা ৪০০ বছর ধরে তোমার উত্তরপুরুষদের দান করে রাখবে এবং তাদের উপর নানা উত্‌পীড়ন করবে।
১৪ কিন্তু তারপর য়ে জাতি তোমার উত্তরপুরুষদের দাস করে রেখেছিল তাদের আমি শাস্তি দেব। তোমার উত্তরপুরুষরা সেই জাতি ত্যাগ করবে এবং তাদের সঙ্গে নিয়ে যাবে বহু ভাল জিনিস। ১৫ তুমি নিজে বহুকাল জীবিত থাকবে। শান্তিতে তুমি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করবে। তোমার সমাধি হবে তোমার পরিবারের মধ্যে।
১৬ চার প্রজন্ম পরে তোমার আত্মীয়স্বজনরা আবার এই দেশে আসবে। তখন তারা এখানকার অধিবাসী ইমোরীয়দের পরাস্ত করবে। তোমার আত্মীয়স্বজনদের মাধ্যমে আমি ইমোরীয়দের শাস্তি দেব। এটা ভবিষ্যতে ঘটবে। কারণ ইমোরীয়রা এখনও আমার কাছে শাস্তি পাওয়ার মত খারাপ হয় নি।
১৭ সূর্য় অস্ত গেলে গাঢ় অন্ধকার ঘনাল। দুখণ্ড করা মৃত পশুগুলি তখনও মাটির উপরে পড়ে আছে। সেই সময় আগুন ও ধোঁযার স্তম্ভ মৃত পশুগুলির অর্ধেক খণ্ডগুলির মধ্য দিয়ে চলে গেল। ১৮ সুতরাং ঐদিন প্রভু অব্রামকে একটা প্রতিশ্রুতি দিলেন এবং সেই অনুসারে অব্রামের সঙ্গে একটা চুক্তি করলেন। প্রভু বললেন, এই দেশ আমি তোমার উত্তরপুরুষদের দেব। মিশর নদ এবং ফরাত্‌ নদের মধ্যবর্তী বিশাল ভূভাগ আমি তাদের দেব।
১৯ এটা হল কেনীয়, কনিষীয, কদ্মোনীয, ২০ হিত্তীয়, পরিষীয়, রফাযীয, ২১ ইমোরীয়, কনানীয়, গির্গানীয় এবং যিবুষীয় বংশগুলির দেশ।

Read More

Wednesday, September 19, 2012

Genesis 8

অধ্যায়          ১০ ১১ ১২ ১৩ ১৪ ১৫ ১৬ ১৭ ১৮ ১৯ ২০ ২১ ২২ ২৩ ২৪ ২৫ ২৬ ২৭ ২৮ ২৯ ৩০ ৩১ ৩২ ৩৩ ৩৪ ৩৫ ৩৬ ৩৭ ৩৮ ৩৮ ৪০ ৪১ ৪২ ৪৩ ৪৪ ৪৫ ৪৬ ৪৭ ৪৮ ৪৯ ৫০

আদিপুস্তক ৮
কিন্তু ঈশ্বর নোহর কথা ভুলে যান নি। নোহ এবং নোহের নৌকোয আশ্রয় পাওয়া সব জীবজন্তুর কথাই ঈশ্বরের মনে ছিল। পৃথিবীর উপর দিয়ে তিনি এক বাতাস বইয়ে দিলেন। এবং সমস্ত জল সরে য়েতে শুরু করল।
আকাশ থেকে অবিশ্রান্ত বর্ষন বন্ধ হল। ভূগর্ভস্ত প্রস্রবণগুলি থেকে জল নির্গত হওয়া বন্ধ হল।
পৃথিবীর উপর থেকে জলরাশি ক্রমশঃ নেমে য়েতে লাগল। ১৫০ দিন পরে জল এতটাই নেমে গেল য়ে নৌকোটা আবার মাটি স্পর্শ করলো। নৌকা গিয়ে ঠেকল অরারটের একটা পর্বতে। সেটা ছিল সপ্তম মাসের ১৭ তম দিন।
৪ ৫ জল ক্রমাগত নেমে য়েতে লাগলো এবং দশম মাসের প্রথম দিনে পর্বতের মাথাগুলো জলের উপরে জেগে উঠলো।
আরও ৪০ দিন পরে নোহ নিজের তৈরী নৌকোর জানালাটা খুললেন।
তারপর তিনি নৌকো থেকে একটা দাঁড়কাক উড়িয়ে দিলেন। এবং যতদিন না জল নেমে গিয়ে শুকনো ডাঙা দেখা দিল ততদিন সেই দাঁড়কাকটা নৌকো থেকে উড়ে গিয়ে এক জায়গা থেকে আর এক জায়গায় উড়ে বেড়াতে লাগল।
নোহ একটা পায়রাও উড়িয়ে দিলেন। পায়রাটা শুকনো ডাঙা খুঁজে পায় কিনা তা নোহ জানতে চাইছিলেন। তিনি জানতে চাইছিলেন য়ে পৃথিবী এখনও জলে ডুবে আছে কি না।
পৃথিবী তখনও জলে ঢাকা, তাই পায়রাটা বসার জায়গা না পেয়ে ফিরে এল নৌকোতে। নোহ হাত বাড়িযে পায়রাটাকে ধরে নৌকোর ভিতরে টেনে নিলেন।
১০ সাত দিন পরে নোহ আবার পায়রাটা উড়িয়ে দিলেন।
১১ এবং সেদিন বিকেলে পায়রাটা জলপাইয়ের একটা কচি পাতা ঠোঁটে নিয়ে ফিরে এল। পৃথিবীতে য়ে আবার ডাঙা জেগে উঠতে শুরু করেছে ঐ কচি পাতাটি তারই চিহ্ন।
১২ সাত দিন পরে নোহ আবার পায়রাটা উড়িয়ে দিলেন। কিন্তু এবার পায়রাটা আর ফিরে এল না।
১৩ তারপর নোহ নৌকোর দরজাটা খুললেন। নোহ তাকিযে শুকনো ডাঙা দেখতে পেলেন। সেটা ছিল বছরের প্রথম মাসের প্রথম দিন। নোহর বয়স তখন ৬০১ বছর।
১৪ দ্বিতীয় মাসের ২৭তম দিনের মধ্যে ডাঙা সম্পূর্ণ শুকনো হয়ে গেল।
১৫ ঈশ্বর তখন নোহকে বললেন,
১৬ নৌকো থেকে নেমে এস। তুমি, তোমার স্ত্রী, তোমার পুত্ররা আর তাদের বধূরা নৌকো থেকে এবার বাইরে যাও।
১৭ তোমাদের সঙ্গে নৌকোর সমস্ত পশুপাখী নিয়ে বাইরে যাও। সমস্ত পাখী, সমস্ত জন্তু জানোয়ার এবং বুকে হেঁটে চলে এরকম সমস্ত প্রাণী নিয়ে বাইরে এসো। ঐসব পশুপাখী আরও অনেক পশুপাখীর জন্ম দেবে আর সে সবে আবার পৃথিবী ভরে যাবে।
১৮ অতএব নোহ, তাঁর স্ত্রী, পুত্র ও পুত্রবধূদের নিয়ে নৌকো থেকে মাটিতে নামলেন।
১৯ সমস্ত জন্তু জানোয়ার, সমস্ত প্রাণী যা বুকে হাঁটে এবং সমস্ত পাখী নৌকো ছেড়ে বাইরে বেরিয়ে এল। নৌকো ছেড়ে এল জোড়ায জোড়ায সমস্ত পশুপাখী।
২০ তখন নোহ প্রভুর জন্যে একটা বেদী তৈরী করলেন। নোহ কয়েকটি শুচি পশু ও কয়েকটি শুচি পাখী ঈশ্বরের উদ্দেশ্যে নিবেদন করে সেই বেদীতে হোম করলেন।
২১ প্রভু হোমের গন্ধ আঘ্রাণ করে প্রীত হলেন। আপন মনে প্রভু বললেন, মানুষকে শাস্তি দেওয়ার জন্যে আমি আর কখনও মৃত্তিকাকে অভিশাপ দেব না। কারণ বাল্যকাল থেকে মানুষের স্বভাব মন্দ। সুতরাং এইমাত্র আমি য়েমনটি করেছিলাম আর কখনও সেভাবে পৃথিবীর সমস্ত প্রাণীদের ধ্বংস করব না।
২২ যতদিন পৃথিবী থাকবে ততদিন শস্যের চারা রোপণের আর ফসল কাটার নির্দিষ্ট সময় থাকবে। ততদিন ঠাণ্ডা, গরম, শীতকাল আর গ্রীষ্মকাল এবং দিন, রাত হয়ে চলবে।

Read More

Wednesday, September 12, 2012

Genesis 10

অধ্যায়          ১০ ১১ ১২ ১৩ ১৪ ১৫ ১৬ ১৭ ১৮ ১৯ ২০ ২১ ২২ ২৩ ২৪ ২৫ ২৬ ২৭ ২৮ ২৯ ৩০ ৩১ ৩২ ৩৩ ৩৪ ৩৫ ৩৬ ৩৭ ৩৮ ৩৮ ৪০ ৪১ ৪২ ৪৩ ৪৪ ৪৫ ৪৬ ৪৭ ৪৮ ৪৯ ৫০

আদিপুস্তক ১০
শেম, হাম ও য়েফত্‌ এই তিনজন ছিল নোহর পুত্র। বন্যার পরে এই তিনজনের আরও বহু সন্তান সন্ততির জন্ম হল। শেম, হাম ও য়েফতের উত্তরপুরুষরা:
য়েফতের পুত্রগণ হল: গোমর, মাগোগ, মাদয়, য়বন, তূবল, মেশক এবং তীরস।
গোমরের পুত্রগণ হল: অস্কিনস, রীফত্‌ এবং তোগর্ম।
যবনের পুত্রগণ হল: ইলীশা, তর্শীশ, কিত্তীম এবং দোদানীম।
ভূমধ্যসাগর অঞ্চলে য়ে সকল মানুষের বাস তারা সকলেই য়েফতের সন্তানসন্ততি। প্রত্যেক পুত্রের নিজস্ব ভূমি ছিল। সমস্ত পরিবারই বৃদ্ধি পেতে পেতে একটি জাতিতে পরিণত হয়। প্রত্যেক জাতির নিজস্ব ভাষা ছিল।
হামের পুত্রগণ হল: কূশ, মিশর, পূট এবং কনান।
কূশের পুত্রগণ হল: সবা, হবীলা, সপ্তা, রযমা এবং সপ্তক।রযমার পুত্রগণ হল: শিবা এবং দদান।
নিম্রোদ নামেও কুশের এক পুত্র ছিল। কালক্রমে নিম্রোদ দারুন শক্তিমান পুরুষে পরিণত হয়।
প্রভুর সম্মুখে নিম্রোদ একজন বড় শিকারী হয়ে উঠল। সেজন্য তার সঙ্গে অন্যান্য লোকদের তুলনা করে সকলে বলতো, ঐ মানুষটি নিম্রোদের মত, এমন কি প্রভুর সামনেও দারুণ শিকারী।
১০ নিম্রোদের রাজত্ব বাবিল থেকে শিনিযর দেশে এরক অক্কদ এবং কল্নী পর্য্ন্ত বিস্তৃত হয়েছিল।
১১ নিম্রোদ অশূরেও গিয়েছিল। নিম্রোদ অশূর দেশে নীনবী, রহোবোত্‌-পুরী, কেলহ এবং
১২ রেষণ (নীনবী এবং কেলহের মধ্যবর্তী ভুভাগে রেষণ মহানগরের পত্তন হয়।)
১৩ মিশর ছিল লূদীয়, অনামীয়, লহাবীয়, নপ্তুহীয়,
১৪ পথ্রোষীয়, কস্লূহীয় আর কপ্তোরীয় অঞ্চলগুলির অধিবাসীদের জনক। (পলেষ্টীয়রা কস্লূহীয় দেশ থেকে এসেছিল।)
১৫ কনান ছিল সীদোনের পিতা। সীদোন কনানের প্রথম সন্তান। কনান হিত্তীয়দের পূর্বপুরুষ হেতেরও পিতা ছিলেন। হেত্‌ থেকে হিত্তীয়দের উদ্ভব।
১৬ কনান ছিলেন যিবুষীয়, ইমোরীয় জনগোষ্ঠী, গির্গাশীয়দের পিতা।
১৭ হিব্বীয় জনগোষ্ঠী, অর্কীয় জনগোষ্ঠী, সীনীয় জনগোষ্ঠী,
১৮ অর্বদীয় জনগোষ্ঠী, সমারীয় জনগোষ্ঠী এবং হমাতীয় জনগোষ্ঠী কনান থেকে উদ্ভুত হয়। পরে কনানীয় গোষ্ঠীগুলি পৃথিবীর বিভিন্ন অংশে ছড়িয়ে পড়ল।
১৯ কনানীয়দের দেশ উত্তরে সীদোন থেকে দক্ষিণে গরার পর্য্ন্ত, পশ্চিমে ঘসা থেকে পূর্বে সদোম ও ঘমোরা পর্য্ন্ত এবং অদ্মা ও সবোযীর থেকে লাশা পর্য্ন্ত বিস্তৃত ছিল।
২০ এই সমস্ত মানুষই ছিল হামের উত্তরপুরুষ। এইসব পরিবারগুলির নিজস্ব ভাষা ও নিজস্ব দেশ ছিল। তারা ক্রমে ক্রমে পৃথক পৃথক জাতি হয়ে উঠল।
২১ য়েফতের বড় ভাই ছিল শেম। শেমের একজন উত্তরপুরুষ হল এবর এবং এবর সমস্ত হিব্রু জনগোষ্ঠীর জনক রূপে পরিচিত।
২২ শেমের পুত্ররা হল: এলম, অশূর, অর্ফক্ষদ, লূদ এবং অরাম।
২৩ অরামের পুত্রেরা হল: উষ, হূল, গোখর এবং মশ।
২৪ অর্ফক্ষদের পুত্র শেলহ, শেলহের পুত্র এবর।
২৫ এবরের দুই পুত্র। এক পুত্রের নাম পেলগ। তার আমলে পৃথিবী বিভক্ত হয় বলে তার ঐ নাম হয়। অন্য পুত্রের নাম য়ক্তন।
২৬ য়ক্তনের পুত্রেরা হল: অল্মোদদ, শেলফ, হত্‌সমবিত্‌, য়েরহ,
২৭ হদোরাম, উবল, দিক্ল,
২৮ ওবল, অবীমায়েল, শিবা,
২৯ ওফীর, হবীলা এবং য়োবব। এরা সবাই ছিল যক্তনের পুত্র।
৩০ পূর্ব দিকেমেষা এবং পার্বত্য দেশের মধ্যবর্তী ভুভাগে তারা বাস করত। মেষা ছিল সফার দেশের দিকে।
৩১ এরা সবাই ছিল শেমের পরিবারের অন্তর্গত। পরিবার, ভাষা, দেশ ও জাতি অনুসারেই তাদের সাজানো হয়েছে।
৩২ এই সবগুলোই নোহের পুত্রদের পরিবার। পরিবারগুলি তালিকা তাদের জাতি অনুসারে প্রস্তুত করা হয়েছে। প্লাবনের পরে এই পরিবারগুলি থেকেই সারা পৃথিবীতে মনুষ্য সমাজের বিস্তার হয়েছে।

Read More